This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Monday, July 27, 2015

প্যাটার্ন ভুলে গেলেও সমস্যা নেই। দুই পদ্ধিতিতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে প্যাটার্ন লক খুলে ফেলুন সহজেই।

অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীকে অনেক গুলো নিরাপত্তা স্তরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর বিভিন্ন রকমের তথ্য নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে। লক স্ক্রিন থেকে শুরু করে প্রতিটি অ্যাপলিকেশনের জন্যেও ইচ্ছে করলে একজন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম নিরাপত্তা স্তর। সাধারণ লক স্ক্রিনের নিরাপত্তায় অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে। আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে থাকে তবে নিশ্চয়ই আপনি এতদিনে নিরাপত্তার জন্য লক স্ক্রিনের সিকিউরিটি লেয়ার ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন রকম ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে লক স্ক্রিনের এই সিকিউরিটি লেয়ারে অ্যান্ড্রয়েড এনেছে বিভিন্ন ভ্যারিয়েশন। অক্ষর, ক্রমিক সংখ্যা এবং প্যাটার্ন – রাখা হয়েছে তিন রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে এগুলোর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘প্যাটার্ন লক’, কেননা এতে করে সহজে আঙ্গুল না উঠিয়ে স্মার্টফোনটিকে আনলক করে ফেলা যায়। কিন্তু যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে আপনার ডিফাইন করা প্যাটার্ন লকটি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে কি করবেন? চিন্তার কারণ নেই, আজকের টিউটোরিয়ালে আমরা তাই জানার চেষ্টা করব।
আজকের টিউটোরিয়ালটি আমি দুই ভাগে ভাগ করেছি। এগুলো হচ্ছে,
১। বেসিক লেভেল; এই পদ্ধতিটি সবাই অনুসরণ করতে পারবেন, এমনকি আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে এখনও ফ্যামিলিয়ার না হয়ে থাকেন তাহলেও।
২। অ্যাডভান্স লেভেল; এই পদ্ধতিটি অ্যাপলাই করার জন্য আপনাকে সামান্য কিছু অ্যাডভান্স বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, তবে কঠিন কিছুই না।
তাহলে চলুন, শুরু করা যাক।
বেসিক লেভেলঃ
কিছু কিছু স্মার্টফোন লক করা অবস্থায় ফিজিক্যাল আনলক হার্ডওয়্যার বাটন চাপ দিলে প্রথমে স্লাইড লক স্ক্রিনে নিয়ে যায় আবার কিছু কিছু সরাসরি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে নিয়ে যায়, যদিও এই প্রক্রিয়াটি পুরোটাই ‘সেটিংস’ এর নির্ভর করে। যাই হোক, ধরুন আপনি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে আছেন। বার বার ভুল প্যাটার্ন কী দেয়ার পর আপনাকে কিছুটা সময় (৩০ সেকেন্ডের মত) অপেক্ষা করতে বলবে। নিচের স্ক্রিন শটটি দেখুন।

এক্ষেত্রে যেহেতু আপনি আপনার ‘প্যাটার্ন লক’ ভুলে গিয়েছেন তাই অপেক্ষা করে লাভ হচ্ছেনা। তাই, ‘Forgot pattern” অপশন সিলেক্ট করুন। নিচের মত স্ক্রিন দেখতে পাবেন, রম বা থিম ভেদে স্ক্রিনের ইন্টারফেস সামান্য পরিবর্তিত থাকতেই পারে তবে মূল বিষয়গুলো বদলাবে না।

এরপর ইউজার নেমের স্থানে আপনার সেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটির ইমেইল ঠিকানা লিখুন যা আপনি আপনার স্মার্টফোনের সাথে ইন্টিগ্রেটেড করেছিলেন, এবং পাসওয়ার্ডের স্থানে ইমেইলের পাসওয়ার্ডটি দিন। সঠিক তথ্য প্রদানের পর আপনার স্মার্টফোনটি আপনার তথ্য চেক করবে এবং সঠিক হলে আপনাকে নতুন প্যাটার্ন ড্র করার জন্য বলবে। প্যাটার্নটি একবার ড্র করার পর কনফারমেশনের জন্য আপনাকে আবারও একবার ড্র করতে বলবে। ব্যাস কাজ শেষ!!
অসুবিধা সমূহঃ
১। অনেকেই স্মার্টফোনের সাথে এখনও জিমেইল অ্যাকাউন্ট ইন্টিগ্রেটেড করেন না, হয়ত বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। অথবা, একবার জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরে এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান। এরকম হলে এই পদ্ধতিটি কাজে আসবে না।
২। আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আমি অফলাইনে এই পদ্ধতিটি ব্যবহারের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি।
একটি সিকিউরিটি ট্রিকসঃঅনেক স্মার্টফোনেই ডিফল্ট ভাবে ইন্সট্যান্ট লক অ্যাকটিভ করা থাকেনা, একটি নির্দিষ্ট সময় সেট করা থাকে। অর্থাৎ, আপনি লক বাটন প্রেস করলেই আপনার স্মার্টফোনটি ইন্সট্যান্ট লক হবেনা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনি লক বাটন প্রেস করলে আর আপনাকে লক কোড/প্যাটার্ন ব্যবহার করতে হবেনা। আপনি ইচ্ছে করলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য ‘ইন্সট্যান্ট লক’ অ্যাকটিভ করে রাখতে পারেন। এই সেটিংসের জন্য যা করতে হবে,
১। মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
২। সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৩। লোকেশন এবং সিকিউরিটি অথবা শুধু ‘সিকিউরিটি’ তে ট্যাপ করুন।
৪। সিকিউরিটি লক টাইমার এবং ইন্সট্যান্ট লক সেটিং প্রয়োজন মত নির্ধারণ করুন।
স্মার্টফোন ভেদে এই নির্দেশনা সামান্য ভিন্ন হতে পারে।






উপরের পদ্ধতি কাজ না করলে আরও একটি বেসিক পদ্ধতিতে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি আনলক করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে আপনার স্মার্টফোনটির রিকোভারীতে গিয়ে হার্ড রিসেট করতে হবে। হার্ড রিসেট করার জন্য আপনার স্মার্টফোনের ভলিয়্যুম আপ অথবা ডাউন (একেক স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে একেক রকম) এবং লক বাটন একসাথে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরপর ‘রিকভারী’ স্ক্রিন এলে হার্ড রিসেট করে ফেলুন।

অসুবিধাঃ আপনার স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে থাকা ডকুমেন্টস, কন্টাক্টস এবং ম্যাসেজ মুছে যাবে।

অ্যাডভান্স লেভেল

আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, ‘বেসিক’ পদ্ধতিতে কাজ হলে ‘অ্যাডভান্স’ পদ্ধতি কেন? কেননা, উপরের দুটি পদ্ধতিরই বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এজন্যেই আমরা অ্যাডভান্স লেভেল ব্যবহার করব। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এই পদ্ধতিকে আমি অ্যাডভান্স লেভেল বলেলেও মূলত কাজ মোটামুটি সহজই। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার সময় আমার স্মার্টফোনটি রুটেড ছিল এবং “কাস্টম রিকভারীতে ছিল তবে রুটেড নয়” – এরকম স্মার্টফোনেও কাজ করবে বলে আশা করছি।

সতর্কতাঃ যদিও আমি ইতোমধ্যে চেষ্টা করে সফল হয়েছি এবং কোন রকম সমস্যার সম্মুখীন হইনি তবুও এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কেউ যদি কোন রকমের ক্ষতির সম্মুখীন হন তবে এর জন্য প্রিয় টেক এবং আমি কোন ভাবেই দায়ী থাকবোনা।

এই পদ্ধতির জন্য আপনাকে ‘Aroma File Manager’ ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করতে হবে। আপনি এখান থেকে এটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

চলুন পদ্ধতিগুলো ধাপে ধাপে জেনে নেয়া যাকঃ

আমি ধরে নিচ্ছি আপনার স্মার্টফোনটিতে কাস্টম রিকভারী দেয়া আছে এবং আপনি প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন।

১। ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করুন, এক্সট্র্যাক্ট করবেন না।

১। স্মার্টফোনের মেমরী কার্ড খুলে মেমরী কার্ডের সাহায্যে অ্যারোমা ফাইল ম্যানেজারটি মেমরী কার্ডে প্রবেশ করান। মেমরী কার্ডের কোন ফোল্ডারে রাখবেন না, ফাইলটি মেমরী কার্ডের রুটে রাখুন।

২। আপনার ফোনটি রিকভারীতে রিবুট করুন।

৩। CWM এর ক্ষেত্রে, সবগুলো পার্টিশন মাউন্ট করুন, এমনকি আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে সেটিও মাউন্ট করুন। এবং এরপর ফাইলম্যানেজারটি ফ্ল্যাশ করুন। ফ্ল্যাশ করার সাথে সাথে দেখবেন ফাইল ম্যানেজারের একটি গ্র্যাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস চলে এসেছে।

৪। এখন, /data/system – এ প্রবেশ করুন। এক্ষেত্রে, আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে /sd-ext/system – এ প্রবেশ করুন।

৫। আপনি একটি gesture.key নামের ফাইল দেখতে পারবেন, মুছে দিন। আর যদি আপনি পাসওয়ার্ড মুছে দিতে চান তবে password.key মুছে দিন। ব্যাস হয়ে গেল।

খেয়াল করুন, ৩ নম্বর প্রক্রিয়া থেকে TWRP রিকভারীর ক্ষেত্রেও একই হবে। আর স্টক রিকভারীতে যেহেতু মাউন্ট অপশন থাকেনা তাই সরাসরি ফাইলম্যানেজারটি রিকভারী থেকে ফ্ল্যাশ করে ৪ এবং ৫ নম্বর প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।
আশা করি, আজকের টিউটোরিয়ালটি অনেকের কাজেই আসবে। অ্যাডভান্স পদ্ধতিটির ক্ষেত্রে কিছুটা সাবধানে কাজ করবেন। আর আমি সবগুলো পদ্ধতিই নিজে প্র্যাকটিক্যাল করে দেখেছি তাই যদি কেউ সফল না হয়ে থাকেন তবে পদ্ধতিগুলো ভুল না ভেবে আবারো ধীরে সুস্থে চেষ্টা করুন। ভালো থাকুন সবাই।

যে ভাবে অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন করবেন।


আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন  ! আমি আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি।
এরকম টিউনন্স হয়তে আগে  হয়ছে আমি  নতুন দের জন্য  দিলাম  যারা জানেন না

ডিজিটাল সুবিধা মানুষের দোড় গোঁড়ায় পৌছে দিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ বর্তমান সরকার সাধারন মানুষের ভোগান্তি কমাতে সম্প্রতি অনলাইনে মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের আবেদন করার পদ্ধতি চালু করেছে। ঘরে বসে কম্পিউটারে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যাবে। শুধু আঙুলের ছাপ দিতে সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে।



আপনার করনীয়ঃ
১. প্রথমে http://www.passport.gov.bd সাইটে প্রবেশ করতে হবে। হোমপেজে দেওয়া প্রয়োজনীয় শর্তাবলি ভালোভাবে পড়ে নিচের দিকে ও I have read the above information and the relevant guidance notes -এর বাম পাশের ঘরে টিক চিহ্ন দিয়ে continue to online enrolement–এ ক্লিক করতে হবে।
২. নতুন একটি পেজে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য চাইবে।
প্রথমে Applying in -এর পাশের ঘরে আপনি কোন দেশ থেকে পাসপোর্টের আবেদন করছেন সেটি নির্বাচন করে দিতে হবে। এরপর পাসপোর্টটির ধরন যেমন অর্ডিনারি, ডিপ্লোম্যাটিক বা অফিসিয়াল এবং Delivery Type -এর ঘরে পাসপোর্টটি রেগুলার নাকি এক্সপ্রেসসেটি নির্বাচন করে দিতে হবে।
৩. Personal Information সেকশনে আবেদনকারীর কিছু ব্যক্তিগত তথ্য দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে সঠিকভাবে নাম, পিতা-মাতার নাম ও পেশা, জাতীয়তা, স্বামী বা স্ত্রীর নাম [যদি থাকে] ও পেশা, আবেদনকারীর বৈবাহিক অবস্থা, পেশা, জন্মগ্রহণকারী দেশের নাম ও জেলার নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ, জন্ম পরিচয়পত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর [যদি থাকে], উচ্চতা, ধর্ম ও ই-মেইল ঠিকানা দিতে হবে।
Citizenship Information সেকশনে জাতীয়তা, জাতীয়তার ধরন ও এক বা একাধিক নাগরিকত্ব রয়েছে কি-না সেটি উল্লেখ করতে হবে। একেবারে নিচের দিকে টিউন অফিস, থানা ও জেলা সহকারে বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা প্রবেশ করাতে হবে। তথ্যগুলো ভালোভাবে দেখে পরবর্তী পেজে যাওয়ার আগে Save & Next বাটনে ক্লিক করতে হবে।



৪. পরবর্তী পেজে অ্যাপ্লিকেশন আইডি বা আবেদন ফরম নম্বর দেওয়া হবে। এ ছাড়া ই-মেইলে অ্যাপ্লিকেশন আইডিসহ একটি পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। এটি সংরক্ষণ করতে হবে। নিচের দিকে Applicant Contact Information সেকশনে অফিস, বাসা বা আবেদনকারীর নিজস্ব সেল ফোন নম্বর দিতে হবে।
emergency Contact Person’s Details সেকশনে পরিচিত একজনের নাম-ঠিকানাসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে।
৫. Passport Information সেকশনে আবেদনকারীর আগে কোনো পাসপোর্ট থাকলে তার তথ্য প্রদান করতে হবে।
Payment Information সেকশনে পাসপোর্ট আবেদনের চার্জ প্রদানের প্রয়োজনীয় তথ্য চাইবে। এখানে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে জমা দেওয়া টাকার পরিমাণ ও রশিদ নম্বর দিতে হবে।
Foreign Mission– -এর ঘরে আবেদনকারী কী জন্য বিদেশে ভ্রমণ করবেন তার উদ্দেশ্য বর্ণনা করতে হবে। প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান শেষ হলে Save & Next বাটনে ক্লিক করতে হবে।



৬. পরবর্তী পেজে আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্রটি প্রদর্শিত হবে। শেষবারের মতো সব ঠিক আছে কি-না তা দেখে নিতে হবে। সঠিক থাকলে নিচের দিকে Save বাটনে ক্লিক করতে হবে। চূড়ান্ত আবেদনপত্রটি প্রিন্ট করে নিতে হবে। এ ছাড়া ই-মেইলে দেওয়া আবেদনপত্রের নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে পরে আবেদনপত্রটি প্রিন্ট করা যাবে। প্রিন্ট করা আবেদনপত্রটি সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে আবেদন চার্জসহ জমা দিতে হবে। একইসঙ্গে আঙুলের ছাপটি দিয়ে আসতে হবে।
পরামর্শ
পাসপোর্ট এর ফর্মটি, আপনার ন্যাশনাল আইডি এবং পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এর ফটোকপি (যদি থাকে) সত্তয়িত করে আগারগাও পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি চলে যান ৮ তলার ৮০৪ নং রুমে। সেখান থেকে ফর্মটি ভেরিফাই করিয়ে নিন। তারা আপনার ফর্ম এর উপর স্বাক্ষর করে একটি সিরিয়াল নম্বর লিখে দিবে।
এবার যেতে হবে পাশের অফিসের তিন তালার ৩১০ নং রুমে। যত লাইন ই থাকুক না কেন… সরাসরি চলে যান উপ কমিশনারের রুমে এবং তাকে দিয়ে ফর্মটি ভেরিফাই করিয়ে নিন। মনে রাখবেন অনলাইন ফর্মের জন্য কোন লাইন নেই। এখানে থেকে আপনাকে ভেরিফিকেশন করার পর পাঠিয়ে দিবে পাশের রুমে ছবি তুলতে।
ছবি তোলার জন্য যেতে হবে ১৯ নং কাউন্টারে। এখানে শুধু অনলাইন ফর্ম এর সার্ভিস দেওয়া হয়। কাউন্টারে ফর্মটি জমা দিলে সেখানকার অফিসার আপনার ছবি তুলবে, আঙ্গুলের ছাপ ও স্বাক্ষর নিবে এবং তারপর আপনাকে রশিদ ধরিয়ে দিবে। সেটা ভালো মত চেক করে রুম থেকে বেরিয়ে আসুন।
ব্যাস… আপনার ফর্ম জমা দেয়া শেষ। যেদিন পাসপোর্ট দেয়ার ডেট, সেদিন পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে রশিদ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন।
মনে রাখবেন
#যত লাইন থাকুক না কেন, অনলাইন ফর্মের জন্য কোন লাইন ধরা লাগবে না।
#অবশ্যই বাসা থেকে সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ছবি সত্যয়িত করে নিয়ে যাবেন।
#সাদা কাপড় পড়ে ছবি তোলা যাবে না।

কখন পাসপোর্ট অফিস খোলা থাকে?
পাসপোর্টের জন্য ফরম বিতরণ ও জমা নেওয়া হয় প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে দুপুর ১·৩০ মিনিট পর্যন্ত। আর পাসপোর্ট বিতরণ করা হয় সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
সরকারি ছুটির দিন (শুক্র ও শনিবার) বাদ দিয়ে সপ্তাহের বাকি পাঁচ দিন খোলা থাকে।
যে কোনো ধরনের অভিযোগ জানাতে…
কোনো ধরনের অভিযোগ থাকলে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস আগারগাঁও, ঢাকার উপপরিচালক (কক্ষ-২০৩, দ্বিতীয় তলা)। ফোনঃ ৮১৫৯৫২৫।




তাহলে  আজ  এই পজন্ত  আল্লাহফেজ
সবাইকে ধন্যবাদ আমার টিউন পরার জন্য
সবাই  ভাল  থাকবেন  কোন ভুল  হলে মাফ করবেন।
আমি ফেসবুক এ

এবার আপনার ফেসবুক পেজ থেকে অপ্রয়োজনীয় অব্যবহারযোগ্য খারাপ শব্দ ব্লক করুন (Block Abusive Words)। যাদের ফেসবুক পেজ আছে তারা অবশ্যই দেখবেন।


আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন??? আশা করি ভালই আছেন। টাইটেলটা নিশ্চয় দেখেছেন। তাই সরাসরি টিউনে চলে যাওয়া যাক।
ফেসবুক অতি পরিচিত সোশ্যাল মিডিয়া। বর্তমানে ১২০ কোটি মানুষের সমাগম এই মিডিয়াতে। আর আমাদের মধ্যে এমন কাউকে বর্তমানে খুজে পাওয়া অসম্ভব যে, সে ফেসবুক ব্যবহার করে না। তবে ফেসবুক ব্যবহারের সাথে সাথে এর কয়েকটি ফিচার সম্পর্কে আমরা পরিচিত। আর তারই মধ্যে ফেসবুক পেজ একটি। তবে আজকাল Facebook পেজ গুলিতে নানা ধরনের বাজে আলাপন চলে। এমনকি আপনার সোস্যাল পেজটিতেও টিউমেন্টে মানুষ গালাগালি করতে পারে!
কিছু কিছু ব্যবহারকারী আছে যারা এইসব ব্যাপার গুলি খুব এঞ্জয় করে আর এতে আপনার Facebook পেজের রেপুটেশন (Reputation) নষ্ট হয়। তারা আপনার খুবই দরকারী আর জনপ্রিয়
Facebook পেজে স্প্যাম করতে পারে। শখ করে যারা Facebook পেজ খুলেছেন বা ব্যবহার করছেন অথবা একটা পেজের অ্যাডমিন আছেন, তাহলে জেনে নিন কিভাবে অব্যবহারযোগ্য শব্দাবলী ব্লক করবেন।
☞ Required:
1. Internet Connection
2. Administrator Access to a Facebook Page
একটা কথা জানিয়ে রাখি, এটা কোন ট্রিক না। Facebook পেজ এর অ্যাডমিন প্যানেলে দেয়া কাস্টমাইজ অপশন থেকে এটা করা যায়। কিন্তু অধিকাংশ ব্যবহারকারীরা এটা জানেন না।
প্রথমে আপনার Facebook পেজটিতে যান।

এবার Edit Page ক্লিক করুন। অতঃপর ড্রপডাউন মেনু হতে Edit Settings ক্লিক করুন। সম্পূর্ণ লোড হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

এখন Settings ট্যাবে যান এবং Page Moderation অপশন এর অপর দিকে Edit লিংকে ক্লিক করুন। লোড হলে ইনপুট বক্সে যাবতীয় শব্দ যা আপনি ব্লক করতে চান তা কমা (,) দিয়ে দিয়ে লিখুন।
যেমন – S*X, BI*CH, F*CK, X*X ইত্যাদি। অতঃপর Save Changes বাটনে ক্লিক করুন এবং বের হয়ে আসুন। এখন চেষ্টা করে দেখুনতো সেই শব্দ কেউ টিউনে বা টিউমেন্টে লিখতে পারেন কিনা!
টিউনটি কেমন হল জানাবেন।

Sunday, July 26, 2015

কম্পিউটার এবং পেন ড্রাইভ থেকে সহজে শর্টকাট ভাইরাস ডিলিট করুন in Just 3 click! এই সফটওয়্যার আপনার দরকার সারাজীবন!! [Best & Easy Method+100% working]

ইউএসবি শর্টকাট সমস্যা এখন কমন সমস্যা.এই সমস্যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি পেন ড্রাইভে ডুকে পরে .আমরা সহজেই একটি সফটওয়্যার দ্বারা বা কমান্ড প্রম্পট ব্যবহার করে এর সমাধান করতে পারি.আমি এখানে জাস্ট একটি সফটওয়্যার দিব এই সফটওয়্যার দিয়া সহজে আপনি শর্টকাট ভাইরাস রিমুভ করতে পারবেন
আপনার অ্যান্টিভাইরাস যদি এই সফটওয়্যার কে ভাইরাস দেখায়  তাহলে কয়েক মিনিটের জন্য এন্টিভাইরাস কে নিষ্ক্রিয় করে দিন.
HOW TO USE:-
-ডাউনলোড সফটওয়্যার এন্ড ইনস্টল
- সব প্রোগ্রাম বন্ধ করেদিন
-নাউ কানেক্ট ইউর usb
-open the software and click "Clean".
-automatically cleans your shortcut virus, Now Restart.
-It automatically cleans your shortcut virus problems from all USB storage and don’t forget to restart your computer after using this tool because it make changes in windows directory and until you restart your computer, your computer will not work properly.
note:-আমার বইলেন না যে এই টিউন আগেই হয়ে গেছে।কারণ অনেক মেথড এর মদ্দে এইটা বেস্ট এন্ড easy.এইটা ১০০% কাজ করবে।এই সফটওয়্যার লেটেস্ট ভার্সন সো অনেক bug ফিক্স করা হইসে।ডাউনলোড করুন নিশ্চিন্ত মনে। একন না দরকার পড়লে ইন ফিউচার দরকার পরবে নিশ্চিত।শর্টকাট ভাইরাস কাউকে ছেড়ে কথা বলে না.!!
DOWNLOAD
উপরের ফটো এর মত অবস্তা নিজের করতে না চাইলে ডাউনলোড করেন সফটওয়্যার টি.
get your software here- http://kwikupload.com/rsdy7b5yz5lu

{for download click- "Create download link"}

Tuesday, January 6, 2015

যে কোন ওয়েব সাইট ব্রাউজিং করুন অফলাইনে আপনার এন্ড্রয়েড ফোন দিয়েই

আসস্লামুআলাইকুম ৷কেমন আছেন সবাই ৷ আশাকরি সবাই ভালোই আছেন ৷
আমরা যারা দুর্বল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করি তাদের জন্য নেট ব্রাউজিং টা খুবই বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায় ৷ আবার নেট না থাকলে তো কথাই নাই ৷ কেমন হয় যদি অফলাইনে ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করতে পারি?
হুম ঠিকই শুনেছেন ৷ এটা কোন নতুন বিষয় নয় ৷ আমরা যারা পিসি ব্যবহার করি তারা অনেকেই হয়তো এটি ব্যবহার করেছেন ৷
কিন্তু ফোনের জন্য এটা নতুন ও হতে পারে অনেকের কাছে ৷কিন্তু এ্যন্ড্রয়েড কল্যাণে অনেক কাজ সহজ হয়ে গেছে ৷
আজ আমি যেই সফ্টওয়ারটি নিয়ে আলোচনা করব তার নাম হচ্ছে HTTrack website copier . Play store এ এর রেটিং 4•3
ডাউনলোড লিংক - play store
ব্যবহার বিধি
















অফলাইনে পড়তে সফ্টওয়্যারটি তে ঢুকুন ৷ তারপর পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরন করুনকরুন ৷