বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন সম্পর্কে যারা জানেন না তাদের একটু ধারনা দেই।
বেসরকারী স্কুল কলেজে শিক্ষকতা করতে এখন এই সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। এই
সার্টিফিকেট পেতে একটি পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হয়। সরকারীভাবে এই পরীক্ষার
আয়োজন করা হয়। কিন্তু পাস মাত্র ১৯%, ২০% এরকম।
এখন কথা হচ্ছে, সাধারন নিয়ম অনুযায়ী যারা পাস করে তাদেরকেই এই সার্টফিকেট দেয়ার কথা । কিন্তু আপনারা কি জানেন অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে এই সার্টিফিকেট পাওয়া যায়? তারপর আবার নকল না হুবহু আসল সার্টিফিকেট। এবং এটা পাওয়া যায় এন টি আর সি –এর অফিস থেকেই।
ফলাফল প্রকাশ করা হয় ওয়েব সাইটে। রোল নাম্বার লিখে সার্চ দিলে দেখা যায়-
পাসকৃত রোল নাম্বার দিয়ে সার্টিফিকেট তৈরী করা হয় টাকার বিনিময়ে। যখন এই সার্টিফিকেট সাবমিট করা হয় কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, তখন তারা এটা ভেরিফাই করার জন্য অনলাইনে সার্চ দিলে দেখবে পাস। যেহেতু সাইটে নাম আসেনা সেহেতু বোঝার কোন উপায় নেই যে এটা আসল নাকি জাল সার্টিফিকেট। যদিও অনলাইনে সার্চ করা হয় কালে ভদ্রে। আর NTRCA ভবনে গিয়েতো ভেরিফাই করার প্রশ্ন আসেনা। তাই খুব সহজেই বিভিন্ন দালালে মাধ্যমে ফেল করা লোক সার্টিফিকেট পাচ্ছে।
আপনারা কি জানেন কত টাকার বিনিময়ে এই সার্টফিকেট পাওয়া যায়। আমি এক দালালের সাথে কথা বলছিলাম। সে আমাকে জানালো মাত্র ৮০০০/১০০০০/১৫০০০ টাকার বিনিময়ে সে এটা সংগ্রহ করে দেয়। আমার সাথে তার পরিচয় হইছে সাইবার ক্যাফেতে। সে নিয়মিত সাইবার ক্যাফেতে যায় পাসকৃত রোল নাম্বার সার্চ করার জন্য।
যেখানে শিক্ষকরাই দুর্নীতিগ্রস্থ সেখানে ছাত্র ছাত্রীরা কেমন হবে? মানুষ গড়ার কারিগর যদি এভাবে দুর্নীতির আশ্রয় নেয় তাহলে দেশ দুর্নীতিতে চ্যম্পিয়ন হবে না কেন?
এখন কথা হচ্ছে, সাধারন নিয়ম অনুযায়ী যারা পাস করে তাদেরকেই এই সার্টফিকেট দেয়ার কথা । কিন্তু আপনারা কি জানেন অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে এই সার্টিফিকেট পাওয়া যায়? তারপর আবার নকল না হুবহু আসল সার্টিফিকেট। এবং এটা পাওয়া যায় এন টি আর সি –এর অফিস থেকেই।
ফলাফল প্রকাশ করা হয় ওয়েব সাইটে। রোল নাম্বার লিখে সার্চ দিলে দেখা যায়-
CONGRATULATION! YOU HAVE PASSED
অথবাSORRY YOU HAVE NOT PASSED
পাস করেন আর ফেল করেন নাম, ঠিকানা কিছুই আসেনা। আর এটাই দুর্নীতি করার সুযোগ তৈরী করে দিয়েছে। আমার মনে হয় এই সুযোগটা ইচ্ছা করেই রাখা হয়েছে যাতে করে টাকা আয় করা যায়। এখন বলছি কিভাবে।পাসকৃত রোল নাম্বার দিয়ে সার্টিফিকেট তৈরী করা হয় টাকার বিনিময়ে। যখন এই সার্টিফিকেট সাবমিট করা হয় কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, তখন তারা এটা ভেরিফাই করার জন্য অনলাইনে সার্চ দিলে দেখবে পাস। যেহেতু সাইটে নাম আসেনা সেহেতু বোঝার কোন উপায় নেই যে এটা আসল নাকি জাল সার্টিফিকেট। যদিও অনলাইনে সার্চ করা হয় কালে ভদ্রে। আর NTRCA ভবনে গিয়েতো ভেরিফাই করার প্রশ্ন আসেনা। তাই খুব সহজেই বিভিন্ন দালালে মাধ্যমে ফেল করা লোক সার্টিফিকেট পাচ্ছে।
আপনারা কি জানেন কত টাকার বিনিময়ে এই সার্টফিকেট পাওয়া যায়। আমি এক দালালের সাথে কথা বলছিলাম। সে আমাকে জানালো মাত্র ৮০০০/১০০০০/১৫০০০ টাকার বিনিময়ে সে এটা সংগ্রহ করে দেয়। আমার সাথে তার পরিচয় হইছে সাইবার ক্যাফেতে। সে নিয়মিত সাইবার ক্যাফেতে যায় পাসকৃত রোল নাম্বার সার্চ করার জন্য।
কারা এই দালালের কাজটা বেশি করে থাকে!!!
NTRCA ভবনের লোকেরা যাদের কাছে বিভিন্ন কাজে ধরনা দেয় তারা এটা ভাল ভাবে করতে পারে। এরকম একটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। বিভিন্ন কাজে NTRCA -এর লোকেরা তাদের কাছে আসে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকেরা এই সুযোগটা সুন্দর ভাবে কাজে লাগাচ্ছে।আমার মতামত
এই সকল শিক্ষক যারা দুর্নীত মাধমে সনদপত্র পেল তারা ছাত্র ছাত্রীদের কি শিক্ষা দিবে? তাদের কাছ থেকে ছাত্র ছাত্রীরা কি শিখবে, দুর্নীতি নাকি ভাল কিছু?যেখানে শিক্ষকরাই দুর্নীতিগ্রস্থ সেখানে ছাত্র ছাত্রীরা কেমন হবে? মানুষ গড়ার কারিগর যদি এভাবে দুর্নীতির আশ্রয় নেয় তাহলে দেশ দুর্নীতিতে চ্যম্পিয়ন হবে না কেন?
0 comments:
Post a Comment